গ্যালারি

টাঙ্গাঈলের যৌন পল্লী ও সেখানে জন্ম নেওয়া কিছু জারযের পরিচয়


সম্প্রতি টাঙ্গাঈলে উচ্ছেদ হওয়া যৌন পল্লীতে যৌন কর্মীরা আবার ফিরতে শুরু করেছে। আর তাদের রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্ব নিয়েছে সেখানে জন্ম নেওয়া একদল যারজ।

যৌনপল্লী আবার বন্ধের দাবীতে যখন আলেম ওলামা ও আল্লাহ ভীরু মুসলিমের আন্দোলোন করছে ঠিক সেই সময়ে ঐ যৌন পল্লী ও সেখানের কর্মীদের রক্ষনাবেক্ষন এর দ্বায়ীত্ব পালন করছে একদল জন্ম পরিচয় হীন যারজ। আর তাদের সমর্থন ও যৌনপল্লী রক্ষার আদেশ দিচ্ছে আরেকদল যারজ।

যারা এই যৌনপল্লী উচ্ছেদে বাঁধা দিচ্ছে ও আলেম ওলামাদের বিরোধীতা করছে, যৌন পল্লীর কর্মীদের নিরাপত্তা দিচ্ছে, আসুন যেনে নেই তাদের সম্ভাব্য পরিচয়।

– তাদের জন্ম ঐ যৌনপল্লীতে হয়েছে, যে কারনে ঐ যৌনপল্লীর প্রতি তাদের এত টান।
– ঐ যৌনপল্লীতে তারা তাদের মা,বোন,মেয়ে আত্মীয়দের দিয়ে ব্যবসা করাতো যা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তাদের ইনকাম কমে গেছে।
– তার ঐ যৌনপল্লীর নিয়মিত কাস্টমার।

শুনেরাখ যৌনপল্লীর সমর্থক ও সেখানকার রক্ষনাবেক্ষনে নিয়োজিত যারজেরা, আল্লাহর কসম তোমদের জন্য খুবই ভয়াবহ দিন অপেক্ষা করছে। এর তোরা এখন থেকে একটা দিনের জন্যও মানসিক শান্তিতে থাকতে পারবিনা। আর প্রতি নিয়ত বিপদ-আপদের সম্মুখীন হবি। আর তোদের পরিবারের সদস্যদের ও শারীরিক সম্পর্ক হবে যৌন কর্মীদের মত ততোধিক ব্যক্তির সাথে। এটা আমার অভিশাপ।

আর আলেম সমাজকে বলতে চাই সত্যিকারের মুসলিমরা তাদের অধিকার আদায়ের জন্য কখনো কারো কাছে হাত পাতেনা, কখনো খালি হাতে অধিকার আদায়ের জন্য আন্দোলন করে না, এটা রাসূল(সঃ) ও সাহাবীদের তরীকা না। যৌনপল্লী উচ্ছেদের জন্য কোন মিছিল মিটিং না, সরাসরি উচ্ছেদ করার জন্য যা করা প্রয়োজন সব করতে হবে। আর যারা এরকম যৌনপল্লী ও সেখনকার কর্মীদের রক্ষনাবেক্ষনের দায়ীত্ব পালন করে, যৌনপল্লী উচ্ছেদের জন্য প্রয়োজনে তাদের শরীর থেকে মাথা আলাদা করে দেওয়ায় শরীয়তে কোন বাঁধা নেই। ঐ সকল যারজদের রক্তের কোন মূল্য নেই। প্রয়োজনে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে, কিন্তু বাংলার মাটিতে আর ইসলাম বিরোধী কর্মকাণ্ড চলতে দেওয়া যাবেনা।

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান