গ্যালারি

কিভাবে আপনারা শান্তিতে বসে থাকতে পারেন,যখন আল্লাহ সুবহানু ওয়া তায়ালা আর তাঁর রাসুল (সঃ) কে গালাগালি করে ?!


মুসলীম ভাইদের বলছি কিভাবে আপনারা শান্তিতে বসে থাকতে পারেন যখন তারা আল্লাহ সুবহানু ওয়া তায়ালা আর তাঁর রাসুল (সা) কে গালাগালি করে? কিভাবে আপনি নির্ভিগ্নে মুখে খাবার তুলতে পারেন যখন তারা পর্দানশীলা বোনদের গা থেকে বোরখা খুলে নিয়েছিল?? কিভাবে আপনি চুপ থাকতে পারেন যখন রাজশাহীর সেই কুরআনের হাফিজ কে ধাওয়া করে নদীতে ফেলে হত্যা করা হয়েছিল, কিভাবে আপনি চুপ থাকতে পারেন যখন যশোরের সেই ইমামকে জবাই করে হত্যা করা হয়েছিল?? কি করে আপনি ঠিক থাকতে পারেন যখন মসজিদ থেকে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যায়, যখন কুরআনে আগুন লাগায়? কি করে আপনি ঘুমের উদ্দেশ্যে আপনার চোখকে একত্রিত করতে পারেন যখন তারা নিরিহ, নিরস্ত্র হাজার হাজার কুরআনেরjudge হাফিজ,মুফতি,মুহাদ্দেস,,কুরআন হাদিসের ধারক বাহক নবীর উত্তরসরীদের গুলি করে, জবাই করে, গ্রেনেড মেরে, ট্রাক দিয়ে পিষে অমানুষিক বর্বরতায় হত্যা করে যখন তারা একমাত্র আল্লাহ আর তাঁর রাসুল (সা) এর জন্যই এসেছিল??!!!!!..তাহলে কি যখন আপনার উপর হামলা হবে, আপনার বোন, আপনার বাবা, আপনার ভাই কিংবা আপনার সন্তানের উপর হামালা হবে সেইদিন আপনি বের হবেন !!! ??? আপনাদের মধ্যে কি একজনও পুরুষ মানুষ নেই? হে মুসলিমেরা!!!!!!! আপনাদের কে আল্লাহর দোহাই লাগে! আল্লাহর ওয়াস্তে আরেকটাবার গর্জে উঠুন সেই বদর, ওহুদ, খন্দক,হুনাইন, দুমাত আল জান্দাল, মু’তা,শিকল, হিরা,মাকিল,ওয়ালাজা,আজনাদাইন,ইয়ামামা, হেমস,ফাহল,দামেস্ক, ইয়ারমুক, জেরুজালেম এর ময়দানে যখন গর্জে উঠেছিলেন মুহাম্মাদ (সা), আবু বকর, উমর, উসমান,আলী,হামজাইবনে মুত্তালিব,খালিদবিন ওয়ালিদ, সাইদ বিন যাইদ, সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস,জাফর ইবনে আবি তালিব, আবু দুজানা, আবু উবাইদা, মিগদাদ, যাইদ বিন হারিস,তালহা, ইকরামা (রা) রা!!!!…আরেকটাবার দেখিয়ে দিন মুসলিম কাকে বলে, কত প্রকার ও কি কি! দেখিয়ে দিন তাদের মুসলিমের আত্তসম্মানবোধ, শর্জবীর্য, প্রতিপত্তি, ইমানদারিতা এখনও শেষ হয়ে যায়নি!…এখনি সময়…আর অপেক্ষা করার সুযোগ নেই…হয়ত জান্নাত ডাকছে আপনাদের…

এই ভিডিও টা অবশ্যই দেখুন

 ***আল্লাহর রাহে মৃত্যুবরনকারী (শহিদের) জন্য বিশেষ কিছু পুরুষ্কার***
(শহীদের জানাযা ও গোসলের প্রয়োজন হয়না,তাদের কবরে কোন প্রশ্ন করা হয়না )
1- শহীদদের প্রথমবারেই ক্ষমা করে দেওয়া হবে,
2 – জান্নাতে তাদের অবস্থান তাকে দেখানো হবে,
3 – কবরের আযাব থেকে তাদের মুক্তি দেওয়া হবে,
4 – মহা ভীতিপ্রদ সে অবস্থায় তাদের নিরাপত্তা দেওয়া হবে,
5 – শহীদদের মাথায় সম্মানের মুকুট পরানো হবে, যার একটি ইয়াকুত পাথর দুনিয়া ও তাতে যা আছে তা থেকে উত্তম,
6 – তাদেরকে বাহাত্তর জন ডাগর নয়না হূর স্ত্রীর সাথে বিয়ে দেওয়া হবে,
7 – আর তাদের নিকটস্থ সত্তর জনের ব্যাপারে তার সুপারিশ গ্রহণ করা হবে।”
[তিরমিযী, (হাদীস নং ১৬৬৩); ইবন মাজাহ, (হাদীস নং ২৭৯৯); আলবানী সহীহ আত-তিরমিযীতে তা সহীহ বলেছেন।]

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান